প্রকাশ :
২৪খবরবিডি: 'সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান খেলাধুলার জন্য ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর জাতির পিতা দেশের ক্রীড়াঙ্গন উন্নয়ন ও আধুনিক কাঠামোতে রূপান্তরিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ ও কর্মসূচি গ্রহণ করেছিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিতে তিনি ১৯৭২ সালে গঠন করেন 'ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা'।'
/ চ্যাম্পিয়ন চট্টগ্রাম বিভাগের হাতে পুরস্কার তুলে দিচ্ছেন সেনাপ্রধান /
'আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) জানায়, প্রধান অতিথির বক্তব্যে সেনাপ্রধান
বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের ক্রীড়াঙ্গন। দেশের বিভিন্ন স্থান হতে প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের খুঁজে বের করাই এ আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য এবং নতুন প্রতিভার সমন্বয়ে আমরা জাতীয় দলগুলোকে সমৃদ্ধ করতে পারবো। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামাল ছিলেন দেশের অন্যতম ক্রীড়া সংগঠক ও তারুণ্যের প্রতীক। তার যৌবন দীপ্ত ক্রীড়াশৈলী দেশের তরুণদের প্রতিনিয়ত অনুপ্রাণিত করে।
'ক্রীড়াঙ্গনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন বঙ্গবন্ধু' : সেনাপ্রধান
এ প্রজন্মের তরুণরাও খেলাধুলার বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের প্রতিভা ও ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করে আগামীতে হয়ে উঠবে অনন্য সাধারণ ক্রীড়াবিদ। তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকার ক্রীড়াঙ্গনের সম্প্রসারণ এবং খেলাধুলার মান উন্নয়নে অনেক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে এবং করে যাচ্ছে। দেশের তৃণমূল পর্যায় থেকে তরুণ প্রতিভাবান ছেলে-মেয়েরা যাতে তাদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পায়, সেজন্য দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বিভিন্ন ধরণের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, কর্মসূচি ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে বর্তমান সরকার।'
'অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধানের সহধর্মিণী, সেনাসদরের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসাররা (সস্ত্রীক), উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তারা (সস্ত্রীক), বিওএ'র মহাসচিব ও কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা, বিভিন্ন ফেডারেশনের সভাপতিরা, বিভিন্ন ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানরা, স্পন্সররা, জেসিও এবং অন্যান্য পদবির সেনাসদস্যরা (সস্ত্রীক), আমন্ত্রিত অতিথিরা, খেলোয়াড়রা ও গণমাধ্যমে কর্মরত ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।'